“বাণিজ্যিক স্পাইওয়্যার নির্মাতারা যে পরিমাণে হ্যাকিং ও স্পাইওয়্যার সক্ষমতা বাড়িয়েছে তা সার্বিকভাবে ইন্টারনেট নিরাপত্তাকে দুর্বল করে তুলেছে।”

কৃষ্ণাঙ্গ ও এশীয় কমিউনিটিকে বিশেষভাবে লক্ষ্যবস্তু বানিয়েছে এ সিস্টেম। এ প্রযুক্তি ব্যবহারের সিংহভাগ ঘটনাই ঘটেছে ‘স্বল্প আয়ের, অশ্বেতাঙ্গ ব্যক্তিদের’ লক্ষ্য করে।

এতোদিন ধরে সম্ভাব্য অপরাধীদের অবস্থান শনাক্ত করতে গুগলের বিশাল ডেটা ব্যাংক ব্যবহারের সুযোগ ছিল পুলিশসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর।

অ্যাপল এক বিবৃতিতে বলেছে, বিভিন্ন দেশ সরকার কীভাবে ব্যবহারকারীর পুশ নোটিফিকেশনে নজরদারি চালায়, সে বিষয়ে জনসমক্ষে তথ্য প্রকাশের সুযোগ করে দিয়েছে ওয়াইডেনের এই চিঠি।

রাস্তাটি রক্ষায় গত মঙ্গলবার বিদ্যালয়ের সামনে মানববন্ধনও হয় বলে জানায় এলাকাবাসী। 

আইনে স্পষ্ট উল্লেখ নেই যে কোনটি গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে। আর ফরাসি সরকার এর অপব্যবহার করতে পারে বিভিন্ন পরিবেশ কর্মী ও গুরুতর হুমকি নয় এমন ব্যক্তির বিরুদ্ধে, এমন শঙ্কাও রয়েছে।

আইনের খসড়ায় বলা হয়েছে, সরকারই উপাত্ত সুরক্ষা এজেন্সি গঠন করবে, যা সরকারের জবাবদিহির প্রক্রিয়া খর্ব করবে বলে টিআইবির অভিমত।

ডাবলিনের ‘হাউজেস অফ দ্য ইরকটাসের’ ভেতর ও বাইরে ‘হিকভিশন’ ব্র্যান্ডের ক্যামেরার ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন তুলে এই সপ্তাহান্তে চিঠি পাঠিয়েছে এক মানবাধিকার দল।