তাজউদ্দীন আহমদ

সংবিধান প্রণেতাগণ-১৩: পুরো প্রক্রিয়াটি ‘নিয়ন্ত্রণ’ করেছেন ড. কামাল হোসেন
বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন কমিটির ৩৪ সদস্যের মধ্যে যে চারজন এখনও জীবিত, ড. কামাল হোসেন তাদের অন্যতম। তার জন্ম ১৯৩৭ সালের ২০ এপ্রিল। তিনি ছিলেন এই কমিটির সভাপতি।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুজিবনগর সরকারের নেতৃত্ব
কলকাতার ৮ নম্বর থিয়েটার রোডের একটি বাড়িতে এই সরকারের অফিস স্থাপন করা হলেও তাজউদ্দীন আহমদ বলেছিলেন যুদ্ধাবস্থায় সরকার যেখানে যাবে তার নাম হবে 'মুজিবনগর'।
সংবিধান প্রণেতাগণ-১০: ভাষা আন্দোলন থেকে সংবিধান প্রণয়ন পর্যন্ত ফকির সাহাবউদ্দীন রেখেছেন অনন্য অবদান
সংবিধান প্রণয়ন কমিটির এই সদস্য পরে বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল হয়েছিলেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরে তিনি ওই পদ থেকে সরে দাঁড়ান।
বাংলাদেশের রাজনীতির দুই গভীর ক্ষত: অগাস্ট ও নভেম্বর ট্র্যাজেডি
আজ দেশে যে হিংসার রাজনীতি দানবের মতো মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে তার বীজ রোপিত হয়েছে পঁচাত্তর-হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়েই। বঙ্গবন্ধু হত্যা ও জেলহত্যার বিচার সম্পন্ন করে জাতি কলঙ্কমুক্ত হয়েছে। তবে রাজনীতি এখনো ষড়য ...
তাজউদ্দীন আহমদকে নিয়ে গান বেঁধেছেন সায়ান
জেল হত্যা দিবসে এই গানটি প্রকাশের মধ্য দিয়ে তাজউদ্দীন আহমদের প্রতি ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা প্রকাশ করেছেন বলে গ্লিটজকে বলেন সায়ান।
হিরো আলমদের ‘হিরো’ বানাবেন না
রাজনীতি করতে যে যোগ্যতা লাগে, সেটা হিরো আলমের মতো লোকজনের আগমনের অনেক আগেই অসার করে দিতে শুরু করেছে রাজনৈতিক দলগুলো। এরই মধ্যে বগুড়ার পর ঢাকায় ফাঁকতালে নির্বাচন করতে এসে হিরো আলম সেটা ষোলকলায় পূর্ণ কর ...
‘মরণ সাগর পাড়ে তোমরা অমর’
আমাদের মুক্তিযুদ্ধের এই চার নায়ক স্বাধীনতার অহংকার। নয়মাস তাদের সংগ্রাম আর নেতৃত্ব না থাকলে মুক্তিযুদ্ধ বা দেশ স্বাধীন হওয়াটা ছিল অসম্ভব।
ইনডেমনিটি: জিয়া-মোশতাক ষড়যন্ত্রের আমলনামা
ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে অপরাধীদের বিচার থেকে দায়মুক্তি দেয়ার এ ধরনের নজির ইতিহাসের কোথাও পাওয়া যায় না।