১৯৪৮ সালে জেনোসাইড কনভেনশনে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির কোনো কথা নেই। আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি বলতে জাতিসংঘের স্বীকৃতিকেই ধরে নেয়া যায়। জাতিসংঘ সনদেও গণহত্যার স্বীকৃতি বলে কোনো বিধান নেই।

বাংলাদেশের জন্য ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাণিজ্য দূত টম হান্ট বলেন, “১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সংঘটিত নৃশংসতা ভুলবার মত নয়।”

স্বীকৃতি আদায়ের জন্য বিশেষভাবে কাজ করছেন বিদেশে বসবাসরত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কিছু মানুষ। অথচ গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ে রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ নেই বললেই চলে।

সেই কাল রাতে চালানো অপারেশন সার্চলাইটের বীভৎসতার ওপর দাঁড়িয়ে মুক্তির যে যুদ্ধ শুরু করে বাঙালি জাতি, তার পথ ধরে নয় মাস পার বিশ্ব মানচিত্রে জায়গা করে নেয় স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ।

তবে গাজায় ইসরালের সামরিক অভিযান বন্ধের যে আদেশ দক্ষিণ আফ্রিকা চেয়েছিল, তাতে সায় দেয়নি জাতিসংঘের এ সর্বোচ্চ আদালত।

বড় হতে হতে যখনই শুনেছি ট্রেনে শিলিগুড়ি নিয়ে যাওয়ার নাম করে সৈয়দপুরে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল, তখনই আতঙ্কের শিহরণ অনুভব করেছি, একাত্তরে বাংলাদেশে পাকিস্তানিদের ঘটানো জেনোসাইডের স ...

"এমন ঘটনা যেন আর কখনও না ঘটে তা নিশ্চিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে কাজ করতে হবে।"

“আর্মেনিয়ার জেনোসাইডের স্বীকৃতি আদায়ে লেগেছিল ১০০ বছর, বাংলাদেশের হয়ত এত সময় লাগবে না,” বলেন নেদারল্যান্ডসের রাজনীতিবিদ হ্যারি ফন বোমেল।