১৯৮৯ সাল থেকে ২০১০ সালের মধ্যে প্রায় ১৫ বছর গৃহবন্দি ছিলেন শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী সু চি। তার হাত ধরেই ২০১০ সালে মিয়ানমারে গণতন্ত্র ফিরেছিল।

২০২১ সালের পহেলা ফেব্রুয়ারি অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সু চির দলকে ক্ষমতাচ্যুত করে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। ওই দিনই বন্দি করা হয় সু চিকে।

গত কয়েক মাসে জান্তা শাসন বিরোধী মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী দলগুলো সামরিক বাহিনীকে হটিয়ে দিয়ে দেশটির বেশ কয়েকটি এলাকার দখল নিয়েছে।

দেশটির বাণিজ্যিক রাজধানী ইয়াঙ্গুনের ইনসেইন কারাগারের বাইরে বন্দিদের মুক্তির অপেক্ষায় বহু মানুষ জড়ো হয়েছেন।

আইনের দৃষ্টিতে সবাই সমান এই তত্ত্বে বিশ্বাস করলে নোবেল প্রাইজ পেয়েছেন বলে কাউকে ফৌজদারি অভিযোগ থেকে রেহাই দেয়ার সুযোগ নেই। নোবেল বিজয়ীদের, বিশেষ করে যারা শান্তির জন্য পুরস্কার পেয়েছেন, তাদেরকে দুধে ধো ...

কয়েকটি অপরাধে ক্ষমা পাওয়ায় সু চির সাজার মেয়াদ ৬ বছর কমবে বলে দেশটির ক্ষমতাসীন জান্তার মুখপাত্র জানিয়েছেন।

সাজা কমাতে করা এই আপিলের শুনানি শেষে সর্বোচ্চ আদালত দুই মাসের মধ্যেই তাদের রায় দেবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

সেনা অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর একের পর এক অভিযোগের বিচার শেষে সু চিকে মোট ৩৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।