১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৬ ফাল্গুন ১৪৩১
রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের প্রেক্ষিতে সোমবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক রফিকুল ইসলাম এ আদেশ দেন।
“নিহতদের আত্মার প্রতি সুবিচার নিশ্চিত করতে এই হত্যাকাণ্ডের সঠিক ও স্বাধীন তদন্ত হওয়া প্রয়োজন, যা এ পর্যন্ত এই মামলায় সম্পূর্ণভাবে অনুপস্থিত রয়েছে।”
“যে-কোনো শান্তিপ্রিয় এবং গণতন্ত্রকামী নাগরিকই ওই নির্মম হামলার ঘটনার ন্যায়বিচার চায়,” বলা হয়েছে বিবৃতিতে।
রোববার দুপুরে স্থানীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ থেকে আনন্দ মিছিল বের হয়।
আওয়ামী লীগ মনে করে, বাংলাদেশে গণতন্ত্র, আইনের শাসন ও বিচার বিভাগের ইতিহাসে এটি ‘একটি জঘন্য ও ঘৃণ্যতম কালো অধ্যায়’ হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে।
আনন্দ মিছিলটি নয়া পল্টন সড়ক প্রদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।
“আমি আজকে ডিসেম্বরের প্রথম দিনে প্রথম একটা সুসংবাদ পেলাম, ইনশাল্লাহ সামনে আরও সুসংবাদ আমরা আশা করছি।”
রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত বলেছে, মুফতি আব্দুল হান্নানের জবানবন্দির ভিত্তিতে যে সম্পূরক অভিযোগপত্রের ভিত্তিতে এ মামলার বিচার শুরু হয়েছিল, সেই অভিযোগপত্রই ছিল ‘অবৈধ’।