০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৫ মাঘ ১৪৩১
২০২১ সালের ৩ সেপ্টেম্বর হারিছ চৌধুরী মারা গেলেও ভিন্ন নামে সাভারের বিরুলিয়ায় একটি মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে দাফন করা হয়।
দেহাবশেষ তার ‘শেষ ইচ্ছা অনুসারে’ পছন্দমত কবরস্থানে বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ‘যথাযথ সম্মান’ দিয়ে দাফনের অনুমতি দিয়েছে হাই কোর্ট।
তিনি বলেন, “মাহমুদুর রহমান নামে আব্বুর মরদেহ কখনই দাফন করা হয়নি।”
“স্বৈরাচার সরকার তাকে গ্রামে নিয়ে দাফন করতে দেয়নি। বাধ্য হয়ে সাভারের এই মাদরাসায় বাবাকে কবর দেওয়া হয়।”
“আমরা চাই, লাশের ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে বাবার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা যেন দূর হয়,” বলেন সামিরা।