২০ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
শুধু তৃষ্ণা বোধেই নয় সন্ধ্যার পর থেকে ক্ষণে ক্ষণে পানি পান করা ছাড়াও আরও কিছু বিষয় মানতে হয়।
একটানা না খেয়ে থাকার কারণে শরীরে অভাব দেখা দেয় পানির এবং খাবারের, ফলে শরীরে শক্তির স্তর কমে, আসে দুর্বলতা। তবে সঠিক খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাপনের মাধ্যমে কাটানো যায় এই দুর্বলতা।
নির্দেশনায় বলা হয়, “রোজার সময়ও পূর্বের মতো সেবা অব্যাহত রাখতে হবে, বিশেষ করে ইফতার এবং সেহেরির সময়টা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।”
রাতের শেষভাগে সেহরি খাবেন মুসলমানরা; মাসব্যাপী সিয়াম সাধনার পর তারা ঈদুল ফিতর উদযাপন করবেন।
শনিবার চাঁদ দেখা গেলে মুসলমানরা সেদিন রাতে তারাবি নামাজ পড়ে শেষ রাতে সেহরি খেয়ে রোজা রাখবেন।