২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২
শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, গত ১৫ বছরে বাংলাদেশ থেকে ২৮ উপায়ে দুর্নীতির মাধ্যমে ২৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অবৈধভাবে পাচার হয়েছে।
দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞদের নিয়ে দুই একদিনের মধ্যে একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করা হবে, বলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব।
প্রতিরোধে আইন ও বিধিমালা থাকলেও ব্যাংক খাতের মাধ্যমে অর্থপাচার দিন দিন বেড়েছে; যার দায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বিএফআইইউ এড়াতে পারে না বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
এখন দেশের ১০ শতাংশ মানুষ ৮৫ শতাংশ সম্পদ ভোগ করছে বলে জানিয়েছেন শ্বেতপত্র কমিটির প্রধান দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
শ্বেতপত্র কমিটির প্রতিবেদন বলছে, ‘রাজনৈতিকভাবে’ প্রভাবিত ঋণ প্রদানের অনুশীলন ব্যাংকিং খাতের ‘সংকটকে গভীরতর’ করেছে।
‘ডিসেকশন অফ এ ডেভেলপমেন্ট ন্যারেটিভ’ শীর্ষক প্রতিবেদনটি শিগগিরই জনসাধারণের জন্য প্রকাশ হবে বলে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে।
সোমবার পরিকল্পনা কমিশনে সংবাদ সম্মেলন করে এই প্রতিবেদনের বিস্তারিত সাংবাদিকদের জানানো হবে।
জমা দেওয়ার পরের দিন প্রতিবেদনের ফলাফল সংবাদমাধ্যম কর্মীদের সামনে প্রকাশ করা হবে, বলেন কমিটির প্রধান দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।