০৯ অক্টোবর ২০২৪, ২৪ আশ্বিন ১৪৩১
ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের দখলদারিত্বের অপরাধেরও সমালোচনা করেছেন সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান।
প্রশাসন, রাজনীতি ও অর্থনীতির নানা ক্ষেত্রে সংস্কারের দাবি আসছে। এক কথায় যাকে বলা হচ্ছে রাষ্ট্র সংস্কার বা রাষ্ট্র মেরামত। সংস্কারের এই আকাঙ্ক্ষাটা দেশের আপামর জনগণেরই।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন আশা প্রকাশ করেন, জনগণ যাতে দ্রুত ন্যায়বিচার পায় সেজন্য প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্ট প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে।
আমাদের সন্তানদের আত্মত্যাগ, রক্ত, চোখের জল বৃথা যেতে পারে না। এ জন্য ব্যবস্থার পরিবর্তন চাই। কেউ যেন ফ্যাসিস্ট হতে না পারে, ফ্যাসিস্ট হয়ে ক্ষমতায় থাকতে না পারে, তেমন ব্যবস্থা প্রবর্তন করতে হবে।
বাংলাদেশের মানুষ ভারতের শুভবুদ্ধি ও আন্তরিকতাকে সবসময়ই স্বাগত জানায়। প্রতিবেশী হিসেবে তারা ভারতের কাছ থেকে সুপ্রতিবেশীসুলভ আচরণ আশা করে।
কী মনে হয়, এই তরুণ-তরুণীরা সবাই রাজাকার হয়ে গেছে, আর আমরা সবাই দেশপ্রেমী! এই আমরা কারা? এই আমরা কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের ভাষায়, আধমরাদের দল।
আমাদের ‘বসন্ত’ আরব-স্টাইলে আসবে, নাকি রাজনীতির নেপথ্য খেলোয়াড়েরা ‘সব সংগীত’ ‘ইঙ্গিতে থামিয়ে’ দেবেন, এটা বোঝার জন্য আরও কয়েকটা দিন অপেক্ষা করতে হবে।
গত ১৬ জুলাই থেকে ঢাকা শহর ও ঢাকার বাইরে যে নির্বিচার হত্যাকাণ্ড হয়ে গেল, রাষ্ট্রীয় অনেকগুলো স্থাপনা যেভাবে ধ্বংস করা হলো, যেভাবে মাসুম শিশু ও নিরপরাধ শিক্ষার্থীদের খুন করা হলো, সেটি বাংলাদেশের ৫৩ বছরের ইতিহাসে নজিরবিহীন এক বর্বরতা ও নিষ্ঠুরতা।