২০ জানুয়ারি ২০২৫, ৫ মাঘ ১৪৩১
বেতছড়া পাড়ার বাসিন্দারা তখন পাশের টংগ্যাঝিরি পাড়ায় বড়দিনের অনুষ্ঠানে; আগুনে তাদের ১৯টি ঘরের মধ্যে ১৭টিই পুড়ে যায়।
বড়দিন উপলক্ষ্যে গির্জাগুলো মঙ্গলবার থেকে সাজানো হয় ক্রিসমাস ট্রি ও আলোকসজ্জায়।
পৃথিবীর শান্তি-সমৃদ্ধি কামনায় যিশুর আগমনী দিনটি উদযাপন করছে দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়। বুধবার উপাসনালয়ে প্রার্থনা আর নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে উদযাপন হয় দিনটি।
গাজায় যুদ্ধের কারণে দ্বিতীয় বছরের মতো যীশু খ্রিষ্টের জন্মস্থান বেথলেহেমে বড়দিনের অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়েছে।
যিশু খ্রিস্টের জন্মতিথি বড়দিন উদযাপনে ঢাকার সোনারগাঁও হোটেলে বুধবার ছিল শিশুদের জন্য নানা আয়োজন।
বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠীর মধ্যে সম্প্রীতি ও ঐক্য গড়ে তোলাসহ যুদ্ধ-বিধ্বস্ত বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় যিশুর শিক্ষা ও আদর্শ ফলপ্রসূ অবদান রাখতে পারে।
বড়দিন দেশের খ্রিষ্টান ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের মধ্যকার বিরাজমান সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতিকে আরো সুদৃঢ় করবে বলে আমি আশা করি,” বলেন প্রধান উপদেষ্টা।
“খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষরাও কোনো আশঙ্কাবোধ করছে না।”