২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
“আমাদের দাবি একটাই, ক্ষতিপূরণসহ আমাদের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হোক,” বলেন এক আন্দোলনকারী।
সাক্ষ্য দেওয়া যাবে দুই পদ্ধতিতে- সরাসরি কমিশনের কার্যালয়ে গিয়ে; কিংবা ভিডিও কনফারেন্সে, বলা হয়েছে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে।
"স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ক্ষতিগ্রস্ত বিডিআর পরিবারের প্রতি সমব্যথী। তিনি বিডিআর সদস্যদের দাবি-দাওয়াকে অন্য সকল কাজের ওপর অগ্রাধিকার দিচ্ছেন।”
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে সচিবালয় ঘেরাওয়ের কর্মসূচি ঘোষণা করেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক মাহিন সরকার।
আটক বিডিআর জওয়ানদের মুক্তি নিয়ে যে অবস্থা তৈরি করা হচ্ছে তাতে এ হত্যাকাণ্ডের সব অপরাধীকেই ছেড়ে দেওয়া হতে পারে, শঙ্কা তাদের।
পিলখানা হত্যাকাণ্ডে বিস্ফোরক আইনের মামলায় বৃহস্পতিবার জামিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান বিডিআর সদস্যরা। কারা ফটকে তাদের বরণ করে নেন স্বজনরা; তৈরি হয় এক আবেগমাখা পরিবেশ।
ঝালকাঠি প্রেসক্লাবের সামনে ‘বিডিআর কল্যাণ পরিষদের’ জেলা শাখার ব্যানারে ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনের আগে শুক্র ও শনিবার নিজ নিজ এলাকায় গণসংযোগ চালাবেন আন্দোলনকারীরা।