১৮ মার্চ ২০২৫, ৩ চৈত্র ১৪৩১
সাক্ষ্য দেওয়া যাবে দুই পদ্ধতিতে- সরাসরি কমিশনের কার্যালয়ে গিয়ে; কিংবা ভিডিও কনফারেন্সে, বলা হয়েছে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে।
এর আগে প্রতিবছর ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত হয়।
সময় এসেছে সকলে একত্র হয়ে দেশের স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নের জন্য কাজ করার। সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা যদি আমরা গুরুত্বের সঙ্গে গ্রহণ করি, তাহলে দেশকে হানাহানি ও সংঘাতের পথ থেকে রক্ষা করা সম্ভব হবে।
“পিলখানায় বীর সেনা সদস্যদের নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর অনেকগুলো বছর ধরে জাতি হিসেবে আমাদের নানা বিভ্রান্তিতে রাখা হয়েছে।”
“পরিবারের দাবি অনুয়ায়ী, আমরা কিন্তু শহীদ সেনা দিবস ঘোষণা করেছি। আরেকটা দাবি ছিল বিচার, ওই জন্য কিন্তু আমরা কমিশন করে দিয়েছি,” বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
“সাক্ষ্য হিসেবে বক্তব্য নেওয়া অধিকাংশই সেনা কর্মকর্তা অবসরে গেছেন,” বলেন ফজলুর।
"স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ক্ষতিগ্রস্ত বিডিআর পরিবারের প্রতি সমব্যথী। তিনি বিডিআর সদস্যদের দাবি-দাওয়াকে অন্য সকল কাজের ওপর অগ্রাধিকার দিচ্ছেন।”
তিনি বলেন, “পিলখানা হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশের ‘সার্বভৌমত্বের ভিত’কে আঘাত করা হয়েছে।”