২৮ এপ্রিল ২০২৫, ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
“তারা কোনও কিছুতেই ছাড় দিতে চায় না, এমনকি এক মিলিয়ন ডলারও না,” বলেন এক সূত্র।
সংগঠনটি বলছে, গত চার মাসের বকেয়া বাবদ সরকারের কাছে বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদন কোম্পানিগুলোর পাওনা হয়েছে ১৬ হাজার কোটি টাকা।
উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান বলেছেন, আদালত নির্দেশ না দিলে আদানির চুক্তি বাতিল করা হবে না; তবে দাম কমাতে বলা হবে।
কর ‘ফাঁকির’ বিপুল এ অর্থ পিডিবির কাছ থেকে আদায়ের সুপারিশ করেছে দেশের প্রধান রাজস্ব আদায়কারী সংস্থার একটি তদন্ত কমিটি।
আদানি পাওয়ার বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবারহ কমিয়ে এখন ৫২০ মেগাওয়াট দিচ্ছে।
বাংলাদেশ বলেছে, সময় বেঁধে দেওয়ার খবর সত্যি হলে তা হবে হতাশাজনক।
আওয়ামী লীগের সময় করা বিদ্যুৎ চুক্তিগুলো পর্যালোচনা জন্য একটি কমিটি করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার; এর মধ্যে আদানির সঙ্গে করা চুক্তিও রয়েছে।
সর্বশেষ মূল্য বৃদ্ধিতে ভারিত গড়ে ৮.৫% বাড়লেও উঁচু স্ল্যাবে বিল হয় প্রায় দ্বিগুণ। ফলে বিদ্যুৎ ব্যবহার বাড়লে হু হু করে বিল বাড়ে। তাছাড়া এক বছরে ডিমান্ড চার্জ বেড়েছে ২০% পর্যন্ত।