২০ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
সরকারের পরিবর্তনের পর পাঠ্যবই পরিমার্জনে অনেকটা সময় লেগে যাওয়ার ছাপা শুরু হতে দেরি হয়। ফলে বছরের শুরুতে সব বই হাতে পায়নি শিক্ষার্থীরা।
এনসিটিবি চেয়ারম্যানের দাবি, ৪০০ কোটি টাকার নয়, কাগজ আমদানি হয়েছে ১০০ কোটি টাকার।
“মার্চের মাঝামাঝিতে সব বই ছাপা ও বিতরণ সম্ভব হবে,” বলেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আজাদ।
আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি থেকে প্রাথমিক এবং ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে মাধ্যমিকে শুরু হওয়া ছুটির আগে শিক্ষার্থীদের হাতে সব বই পৌঁছানো নিয়ে রয়েছে শঙ্কা।
এনসিটিবির চেয়ারম্যান এ কে এম রিয়াজুল হাসান বলছেন, প্রকাশকরা যে দেরির কথা বলছেন তা ‘ঠিক না’। তারা আরেকটু একটু আন্তরিক হলে ফেব্রুয়ারির মধ্যেই সব বই পাঠানো যাবে।
অভিযানে ২০১৭ সালের ‘কয়েকটি লটের’ পাঠ্যবই ছাপায় কিছু অনিয়ম পাওয়া গেছে বলে দুদকের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে।
জানুয়ারি মাস শেষ হতে চললেও নতুন বছরের সব বই হাতে পায়নি অনেক শিক্ষার্থী। ঢাকার বাংলাবাজারের ছাপাখানাগুলোতে এখনও চলছে বই ছাপানোর কাজ।
কোথাও দুর্নীতি পেলে সাথে সাথে তুলে ধরার অনুরোধ জানিয়ে দুর্নীতির প্রমাণ পেলেই ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রতি দেন উপদেষ্টা।