০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নূর হোসেন বলেন, “বিস্ফোরণের এমন ভয়াবহ শব্দ আর কখনও শোনা যায়নি।”
বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে বাকিরা মিয়ানমারের দিকে পালিয়ে যায়।
১২ নভেম্বর টেকনাফ থেকে নির্মাণ সামগ্রী নিয়ে সেন্ট মার্টিন যাওয়ার পথে নাফ নদীর নাইক্ষ্যংদিয়া মোহনা থেকে দুইটি ট্রলারসহ সাত মাঝিকে আরাকান আর্মি ধরে নিয়ে গেছে বলে দাবি করেছিলেন মালিক।
পাঁচ জেলেকে মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সদস্যরা ধরে নেয় বলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা অভিযোগ করেছিলেন।
এর আগে ৩ নভেম্বর ওই এলাকায় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এরপর মোটামুটি শান্তই ছিল সীমান্ত পরিস্থিতি।
নৌকায় থাকা দুই ব্যক্তি লাফ দিয়ে সাঁতরে মিয়ানমারের দিকে পালিয়ে যায়।
“বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে ওই ব্যক্তি ব্যাগ ফেলে মিয়ানমার দিকে পালিয়ে যায়।”
ইয়াবাসহ আটক দুই রোহিঙ্গার বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা হয়েছে।