১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
ফেনী-নোয়াখালী ও কুমিল্লার বন্যায় যে তৎপরতা, সহায়তা কিংবা মিডিয়া কাভারেজ ছিল; শেরপুর ও সংলগ্ন এলাকার বন্যায় কেন যেন চারদিকে তা নেই। এমন বর্গীকরণ বৈষম্য কেন? হাইবারনেশন দশার কারণ কি এই অঞ্চলটি মূলত আদিবাসী অধ্যুষিত বলে?
ঝড়ো হাওয়ার শঙ্কায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অফিস।
রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগে ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টি হতে পারে।
আগামী তিন দিন রংপুর বিভাগ ও এর সংলগ্ন উজানে অতি ভারি বৃষ্টিতে তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি দ্রুত বাড়তে পারে।
“মানুষকে রক্ষা করতে প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে হবে,” বলেন তিনি।
কিছু নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা আছে।
বিধ্বস্ত সড়ক মাড়িয়ে কিছুটা হেঁটে, কিছুটা হাঁটু পানি পেরিয়ে নিজের ঘরের কাছে গিয়ে রক্তক্ষরণ হয়েছে হৃদয়ে; সেগুলো আর থাকার উপযোগী নেই। বিধ্বস্ত ঘর সেভাবেই রেখে আবার ছুটছেন তারা থাকার জায়গার খোঁজে।
কেবল সিলেটের কুশিয়ারা এবং কুমিল্লার গোমতী নদীর পানি বিপৎসীমার উপরে বইছে।