০৫ অক্টোবর ২০২৪, ২০ আশ্বিন ১৪৩১
সকালে সেখানে যাওয়া ব্যক্তিরা হামলা ও হেনস্তার শিকার হয়। শোক জানাতে যাওয়া অনেককে আটকে রাখে আন্দোলনকারীরা।
“আমরা এই ধানমন্ডি ৩২ এ দাঁড়িয়ে এই মহানায়কের প্রতি ক্ষমা চাচ্ছি”, হামলার আগে মোমবাতি প্রজ্জ্বালন করে বলেন রোকেয়া প্রাচী।
সকাল ৮টায় বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণের কর্মসূচি রাখা হয়েছে, বলেন ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের এক নেতা।
“অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান প্রফেসর ইউনূসের উচিত হবে নিজেই বাড়িটা ভিজিট করা। তিনি এই বাড়ি ভিজিট করলে একটা সিগনিফিকেন্স তৈরি হবে, একটা বার্তা দেবে।”
“এই ধ্বংস ভবিষ্যতে বাঙালি জাতির ইতিহাসে জাতির জন্য একটি কলঙ্ক হয়ে থাকবে। বঙ্গবন্ধু যুগ যুগ জীবিত থাকবে, তার সম্মান যুগ যুগ থাকবে।”
বিজয়ের পরে বিজয়ীর প্রধান কাজ সংযত থাকা। কেননা, বিজয়ের পরে তার অসংযত আচরণ বিজয়কে ম্লান করে দিতে পারে। এমনকি বিজয় বেহাতও হয়ে যেতে পারে।
পুলিশ না থাকায় এসব মৃতদেহ সেখানেই পড়ে আছে।