১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
ভূমিকম্পের পর ৪৮ ঘণ্টা পেরিয়ে যাওয়ায় বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যারা ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছিলেন তারা সম্ভবত হাইপোর্থামিয়ায় মারা গেছেন।
ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থলে তাপমাত্রা মাইনাস ৮ সেন্টিগ্রেড ছিল। এই চরম আবহাওয়া পরিস্থিতি জীবিতদের জন্য অতিরিক্ত আরেকটি চাপ হয়ে এসেছে।
হিমালয় পর্বতমালার উত্তরাঞ্চলীয় প্রবেশপথ হিসেবে পরিচিত প্রত্যন্ত ডিংরি কাউন্টির সোগো শহরে ভূমিকম্পটির উৎপত্তি।
এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে নিম্নপ্রবাহে ভারত ও বাংলাদেশের অনেকগুলো নদী এবং কোটি কোটি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।