১২ মার্চ ২০২৫, ২৭ ফাল্গুন ১৪৩১
প্রথম ছায়াপথের সময়ে যদি পানি গঠিত হতে পারে তাহলে কোটি কোটি বছর আগে তৈরি বিভিন্ন গ্রহের প্রাথমিক বিকাশেও ভূমিকা রাখতে পারে পানি।
সময়ের সঙ্গে এ ধরনের তারা গঠনের গতি ধীর হয়ে গেছে এবং আমাদের মহাবিশ্বে কেবল কয়েকটি বড় আকারের তারাগুচ্ছই অবশিষ্ট রয়েছে।
গবেষণায় ‘গ্র্যাভিটিশনাল লেন্সিং’ নামে পরিচিত এক ঘটনার দিকে নজর দিয়েছেন গবেষকরা। এ নিয়ে প্রথম ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী আইনস্টাইন।
২০১৯ সালে প্রথমবারের মতো ব্ল্যাক হোলের ছবি তোলে ‘ইভেন্ট হরাইজন’ টেলিস্কোপ। ব্ল্যাক হোল সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের জ্ঞানকে আরও গভীর করে তুলেছে এই আবিষ্কার।
‘স্যাজিটেরিয়াস এ*’ নামের ব্ল্যাকহোলটির অবস্থান আমাদের ছায়াপথ মিল্কিওয়ের ঠিক মাঝখানে। আর এখানেই বিজ্ঞানীরা পেয়েছেন এই জোড়া তারা’র সন্ধান।
দূরবর্তী এই ছায়াপথটিকে ‘ফায়ারফ্লাই স্পার্কল’ নামে বর্ণনা করেছেন বিজ্ঞানীরা। কারণ এটি দেখতে অনেকটা নানা রঙের জোনাকির ঝাঁকের মতো বলে দাবি তাদের।
‘ম্যাগনেটার’ নামে পরিচিত এক শ্রেণির মৃত তারা থেকে এসেছে এসব রেডিও-ফ্রিকোয়েন্সি, যেগুলোতে রয়েছে উচ্চ মাত্রার চৌম্বক ক্ষেত্র।
রাতের আকাশে উল্কা যখন পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে তখন উল্কাপাতের দেখা মেলে। তবে পৃথিবীতে আছড়ে পড়া উল্কাপিণ্ড আসলে কোথা থেকে আসে?