২০ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
দিনশেষে তাই সেরা হওয়ার হাজার বছরের পুরনো মারামারিই দেখতে পাই আমরা— কখনো ঢাকা কলেজের গেটে, কখনো বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে, আবার কখনো পাড়ার মোড়ে কিংবা রাজপথে।
“এক কলেজের শিক্ষার্থীরা আরেক কলেজের শিক্ষার্থীকে বাস থেকে নামিয়ে মারধর করেছে। পরে আরেক পক্ষ আবার মারধর করে। এর থেকেই উত্তেজনার সূত্রপাত হয়।”
শিক্ষা ক্যাডারের এ কর্মকর্তা কলেজটির অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক।
প্রায় দুই লাখ শিক্ষার্থীর সরকারি সাত কলেজের স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো কেমন হবে সে রূপরেখা এখনও ঠিক হয়নি; বিষয়টি নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গঠিত কমিটি কাজ করছে।
মধ্যরাতে নিউ মার্কেট এলাকায় ঢাকা কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ। পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড ও ধাওয়ার মুখে পিছু হটে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলাকালীন সংঘর্ষস্থলে আসেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। উভয়পক্ষের মধ্যে আলোচনার চেষ্টা করতে গিয়ে তোপের মুখে পড়েন তিনি।
“বিকাল ৪টার মধ্যে প্রোভিসি মামুনকে পদত্যাগ করতে হবে। হামলাকারীদের শনাক্ত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। তা না হলে আমরা কঠিন কর্মসূচিতে যাব।”
পুলিশের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলে সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা হামলায় জড়িতদের বিচার দাবি করেছেন।