১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৮ মাঘ ১৪৩১
মধ্যরাতে নিউ মার্কেট এলাকায় ঢাকা কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ। পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড ও ধাওয়ার মুখে পিছু হটে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলাকালীন সংঘর্ষস্থলে আসেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। উভয়পক্ষের মধ্যে আলোচনার চেষ্টা করতে গিয়ে তোপের মুখে পড়েন তিনি।
“বিকাল ৪টার মধ্যে প্রোভিসি মামুনকে পদত্যাগ করতে হবে। হামলাকারীদের শনাক্ত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। তা না হলে আমরা কঠিন কর্মসূচিতে যাব।”
পুলিশের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলে সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা হামলায় জড়িতদের বিচার দাবি করেছেন।
পুলিশ গিয়ে দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসের ভেতরে পাঠিয়ে দিলে অল্প সময়ের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসে, বলেন ওসি।
গত ৯ জানুয়ারি জারি করা প্রজ্ঞাপন দুটি রোববার প্রকাশ করেছে মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।
“তারা দুই-তিনটা মাস ট্রমার মধ্য দিয়ে দিয়ে গেছে…কিন্তু তাদের মানসিক চাপ নিরসনে আমরা কোনো ব্যবস্থা নিইনি,” বলছেন মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক হেলাল।
রাজধানীতে কয়েকটি কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে জড়ানোর ঘটনার মধ্যে ‘অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি’ এড়াতে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে কলেজটি।