০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৬ মাঘ ১৪৩১
গবেষণায় ‘গ্র্যাভিটিশনাল লেন্সিং’ নামে পরিচিত এক ঘটনার দিকে নজর দিয়েছেন গবেষকরা। এ নিয়ে প্রথম ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী আইনস্টাইন।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মজা করে এর নাম দিয়েছেন, ‘প্ল্যানেট প্যারেড’। বলতে গেলে, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রায় পুরোটা সময় জুড়েই তাদের দেখা মিলবে।
ছায়াপথে থাকা তারাগুচ্ছ মহাবিশ্বের অন্যতম বড় বিভিন্ন কাঠামোর মধ্যে একটি। এসব ছায়াপথ কয়েক ডজন, তারপরে শত শত এবং অবশেষে গঠিত হয় তারাগুচ্ছে।
‘স্যাজিটেরিয়াস এ*’ নামের ব্ল্যাকহোলটির অবস্থান আমাদের ছায়াপথ মিল্কিওয়ের ঠিক মাঝখানে। আর এখানেই বিজ্ঞানীরা পেয়েছেন এই জোড়া তারা’র সন্ধান।
মহাবিশ্ব সম্পর্কে আমাদের অনুমান বা বোঝার ধারণাতেই ফাঁক থাকতে পারে। আর এর জন্য আমাদের প্রয়োজন হতে পারে ‘নতুন পদার্থবিদ্যার’।
সেপ্টেম্বরে ঘোড়ার খুরের আকৃতির মতো পথে আংশিকভাবে পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করতে শুরু করে ‘২০২৪ পিটি৫’ নামের এ গ্রহাণুটি।
প্রচণ্ড শক ওয়েভ তৈরি করছে এ সংঘর্ষ। জেট ফাইটার শব্দের গতিতে পৌঁছে গেলে যেমন সনিক বুম তৈরি হয়, এ শকওয়েভও অনেকটা তেমন।
দুটি ব্ল্যাক হোলের সংঘর্ষের মধ্য থেকে মহাকর্ষীয় তরঙ্গ সৃষ্টি হয়। ১৯১৬ সালে এর তত্ত্ব প্রথম দিয়েছিলেন অ্যালবার্ট আইনস্টাইন।