১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ৩০ পৌষ ১৪৩১
ছায়াপথে থাকা তারাগুচ্ছ মহাবিশ্বের অন্যতম বড় বিভিন্ন কাঠামোর মধ্যে একটি। এসব ছায়াপথ কয়েক ডজন, তারপরে শত শত এবং অবশেষে গঠিত হয় তারাগুচ্ছে।
‘স্যাজিটেরিয়াস এ*’ নামের ব্ল্যাকহোলটির অবস্থান আমাদের ছায়াপথ মিল্কিওয়ের ঠিক মাঝখানে। আর এখানেই বিজ্ঞানীরা পেয়েছেন এই জোড়া তারা’র সন্ধান।
বিভিন্ন ধরনের কোয়াসার পর্যবেক্ষণের কাজ সবসময়ই চ্যালেঞ্জিং। কারণ এগুলো এত উজ্জ্বল হয় যে, এ তাদের আশপাশের বিভিন্ন কাঠামো দেখতে পাওয়া বেশ কঠিন।
আকারে আমাদের সৌরজগতের গ্রহ নেপচুনের সমান এক্সোপ্ল্যানেটটি। তবে নেপচুনের চেয়ে দ্বিগুণ ঘন এবং পৃথিবীর চেয়ে প্রায় ৩০ গুণ ভারী এটি।
৯০ দিন ধরে প্রতিদিন জিআরএস-এর ছবি তুলেছে হাবল টেলিস্কোপ, যার ফলে এই ঝড়ের অস্বাভাবিক আচরণ দেখাতে টাইম-ল্যাপস মুভি তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা।
আগের প্রজন্মের তুলনায় বর্তমান সময়ের বিভিন্ন স্টারলিংক স্যাটেলাইট থেকে ৩০ গুণ বেশি শক্তিশালী সংকেত আসছে, যা রেডিও টেলিস্কোপের কাজে বাধা দিচ্ছে।
ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা ‘ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সি (ইএসএ)’-এর তৈরি স্পেস টেলিস্কোপ ‘ইউক্লিড’কে গত বছর মহাকাশে পাঠানো হয়।
নাসা’র ‘চন্দ্র এক্স-রে অবজারভেটরি’ ব্যবহার করে গবেষকরা ব্ল্যাক হোল থেকে দূরে থাকা সুপারহিটেড বা অতি উত্তপ্ত গ্যাসের একটি লম্বা চিমনি পর্যবেক্ষণ করেছেন।