২২ মার্চ ২০২৫, ৭ চৈত্র ১৪৩১
পর্যবেক্ষণ করা দুইশো ৬৩টি ছায়াপথের মধ্যে প্রায় দুই তৃতীয়াংশ ছায়াপথই একদিকে ঘোরে ও কেবল এক তৃতীয়াংশ ঘুরছে অন্যদিকে।
প্রথম ছায়াপথের সময়ে যদি পানি গঠিত হতে পারে তাহলে কোটি কোটি বছর আগে তৈরি বিভিন্ন গ্রহের প্রাথমিক বিকাশেও ভূমিকা রাখতে পারে পানি।
সময়ের সঙ্গে এ ধরনের তারা গঠনের গতি ধীর হয়ে গেছে এবং আমাদের মহাবিশ্বে কেবল কয়েকটি বড় আকারের তারাগুচ্ছই অবশিষ্ট রয়েছে।
গবেষণায় ‘গ্র্যাভিটিশনাল লেন্সিং’ নামে পরিচিত এক ঘটনার দিকে নজর দিয়েছেন গবেষকরা। এ নিয়ে প্রথম ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী আইনস্টাইন।
শ্বেত বামনটি সম্ভবত ব্ল্যাক হোলের প্রান্তে ঘুরে বেড়াচ্ছে, এর কাছাকাছিও আসছে। তবে কোনোভাবেই এর মধ্যে ঢুকে পড়ছে না।
২০১৯ সালে প্রথমবারের মতো ব্ল্যাক হোলের ছবি তোলে ‘ইভেন্ট হরাইজন’ টেলিস্কোপ। ব্ল্যাক হোল সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের জ্ঞানকে আরও গভীর করে তুলেছে এই আবিষ্কার।
ছায়াপথে থাকা তারাগুচ্ছ মহাবিশ্বের অন্যতম বড় বিভিন্ন কাঠামোর মধ্যে একটি। এসব ছায়াপথ কয়েক ডজন, তারপরে শত শত এবং অবশেষে গঠিত হয় তারাগুচ্ছে।
প্রচণ্ড শক ওয়েভ তৈরি করছে এ সংঘর্ষ। জেট ফাইটার শব্দের গতিতে পৌঁছে গেলে যেমন সনিক বুম তৈরি হয়, এ শকওয়েভও অনেকটা তেমন।