২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১
পাইকারিতে আলুর দাম কেজিতে ২ টাকা কমলেও খুচরায় বিক্রি হচ্ছে আগের দরে।
সবজির দামও ঊর্ধ্বমুখী; তবে কিছুটা কমেছে পেঁয়াজ ও মুরগির দাম।
কারওয়ানবাজারের বিক্রেতা আব্দুল কদ্দুস বলেন, “বর্ষার জন্য গাছ নষ্ট হয়ে যায়, মাল কম থাকে, কৃষকও দাম বাড়ায়। সব মিলিয়ে এই সিজনটায় দাম একটু বাড়ে।”
ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত বছরও এমন পরিস্থিতি হয়েছিল। পরে তারা দোকানের সামনের অংশ ও মার্কেটের প্রবেশমুখ উঁচু করেন। কিন্তু রাস্তার তুলনায় মার্কেট নিচুতে হওয়ায় এবারও তা কাজে আসেনি।
মূল্যস্ফীতি যখন দীর্ঘ সময় ধরে উচ্চ পর্যায়ে এবং খাদ্য মূল্যস্ফীতি আরও উঁচুতে, তখন চালের দাম নতুন করে না বাড়াটা জরুরি। এখন চাল আমদানি করাটাও কঠিন।
ব্যবসায়ীরা জানান, দূষিত পানিতে ভেজা চাল মানুষের খাওয়ার উপযোগী না থাকায় মাছের খাদ্য হিসেবে বিক্রির উপায় খুঁজছেন তারা।
সম্প্রতি দেশে খাদ্যপণ্যে উচ্চ মূল্যস্ফীতির বড় কারণ মাছ ও পোল্ট্রির দাম বেড়ে যাওয়া। মাছের দাম বছরে ২০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে বলে তথ্যানুসন্ধানে পেয়েছে বিআইডিএস। চাল ‘উচ্চমূল্যে স্থিতিশীল’ থাকা অবস্থায় প্রধানত মাছ ও মুরগির দাম বিশ্লেষণ করে এমন চিত্র পাওয়া গিয়েছে।