১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
নিজের বেশিরভাগ সময় মহাবিশ্বের গভীরে অনুসন্ধান করে ব্যয় করে জেমস ওয়েব। ফলে গ্রহাণুটির গঠন বোঝা ও এ নিয়ে আরও মৌলিক কিছু প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে টেলিস্কোপটি।
“আমাদের এ বস্তুটির ওপর কড়া নজর রাখতে হবে। কারণ মহাকাশের সবচেয়ে বিপজ্জনক জিনিস হতে পারে এটি।”
“আমাদের আদি পূর্বপুরুষরা হয়তো আগেও পৃথিবীতে এ ধরনের পরিবর্তনের মধ্যদিয়ে গেছেন। যার প্রভাব সম্ভবত মানব বিবর্তন, এমনকি নিজস্ব জেনেটিক চেহারা গঠনের উপরও পড়েছিল।”
আধা কিলোমিটার আকারের এ বেন্নু মূলত অনেক বড় আকারের গ্রহাণুর অংশ ছিল, যা অন্যান্য মহাকাশ শিলার মাধ্যমে আঘাত পেয়ে ছিটকে গেছে।
বিড়ালদের পা মোচড়ানো ও সফলভাবে থাবা দেওয়ার সক্ষমতা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে এ রোবটটি বানিয়েছেন গবেষকরা।
সেপ্টেম্বরে ঘোড়ার খুরের আকৃতির মতো পথে আংশিকভাবে পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করতে শুরু করে ‘২০২৪ পিটি৫’ নামের এ গ্রহাণুটি।
এসপিএ বেসিন গঠিত হয়েছিল বিজ্ঞানীদের আগের ধারণার চেয়েও প্রায় ১২ কোটি বছর আগে, যখন চাঁদে গ্রহাণু আঘাত হানার তীব্রতা সবচেয়ে বেশি ছিল।
রাতের আকাশে উল্কা যখন পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে তখন উল্কাপাতের দেখা মেলে। তবে পৃথিবীতে আছড়ে পড়া উল্কাপিণ্ড আসলে কোথা থেকে আসে?