২০ জানুয়ারি ২০২৫, ৬ মাঘ ১৪৩১
২০১৯ সালে প্রথমবারের মতো ব্ল্যাক হোলের ছবি তোলে ‘ইভেন্ট হরাইজন’ টেলিস্কোপ। ব্ল্যাক হোল সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের জ্ঞানকে আরও গভীর করে তুলেছে এই আবিষ্কার।
শুক্র গ্রহের মতো উজ্জ্বল হতে পারে ধূমকেতুটি। পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধ থেকে সবচেয়ে ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা যাবে এটি।
আগের ধারণা ছিল, ‘অ্যামোনিয়া’ বরফে তৈরি বৃহস্পতির মেঘ। নতুন গবেষণা বলছে, গ্রহটির এসব বরফের মেঘ আসলে অ্যামোনিয়াম হাইড্রোসালফাইড ও ধোঁয়াশাও হতে পারে।
মানুষকে মঙ্গল গ্রহে পৌঁছাতে সহায়তা করার জন্য চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ঘাঁটি নির্মাণের পরিকল্পনা করেছে নাসা।
একটি তারার বসবাসের উপযোগী হয়ে ওঠার জন্য সেখানে পানি থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ। আর এসব গ্রহে তরল পানির জন্য যথেষ্ট উষ্ণতা রয়েছে।
এখন পর্যন্ত মঙ্গলপৃষ্ঠে প্রায় ৩২ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করেছে রোভারটি। এখন এটি আছে ‘গেদিস ভ্যালিস’ নামের এক অঞ্চলে।
একক কোনো মহাকাশযান বা রোভারের ওপর নির্ভর করার পরিবর্তে ‘ভ্যামেক্স’ মিশনটি একঝাঁক রোবট ব্যবহার করবে, যা একসঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করবে।
২০১৩ সালে আবিষ্কারের পর থেকেই গ্রহটি নিয়ে গবেষণা করে চলেছেন বিজ্ঞানীরা। উদ্ভট ও তীব্র বায়ুমণ্ডলের কারণে গ্রহটিকে খতিয়ে দেখা বিজ্ঞানীদের গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।