০৫ অক্টোবর ২০২৪, ২০ আশ্বিন ১৪৩১
এখন পর্যন্ত মঙ্গলপৃষ্ঠে প্রায় ৩২ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করেছে রোভারটি। এখন এটি আছে ‘গেদিস ভ্যালিস’ নামের এক অঞ্চলে।
একক কোনো মহাকাশযান বা রোভারের ওপর নির্ভর করার পরিবর্তে ‘ভ্যামেক্স’ মিশনটি একঝাঁক রোবট ব্যবহার করবে, যা একসঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করবে।
২০১৩ সালে আবিষ্কারের পর থেকেই গ্রহটি নিয়ে গবেষণা করে চলেছেন বিজ্ঞানীরা। উদ্ভট ও তীব্র বায়ুমণ্ডলের কারণে গ্রহটিকে খতিয়ে দেখা বিজ্ঞানীদের গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।
দুই বছর ধরে বিভিন্ন এক্সোপ্ল্যানেট পর্যবেক্ষণ করছে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ, যা এরইমধ্যে বিজ্ঞানীদের এ সংশ্লিষ্ট ধারণা খতিয়ে দেখতে সহায়তা করছে।
প্রচলিতভাবে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের এসব তারা খুঁজে পেতে জরিপ থেকে যথেষ্ট তথ্য ম্যানুয়ালি ঘেঁটে দেখতে হয়, যা সময়সাপেক্ষ ও চ্যালেঞ্জিং কাজ।
ভবিষ্যতে চাঁদ ও মঙ্গল গ্রহে থাকা গভীর গুহা ও লাভার বিভিন্ন সুরঙ্গ খুঁজে পেতে রিচবট রোবটের বিশেষ ধরনের যান্ত্রিক নকশা ব্যবহারের সম্ভাবনা রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরেই বিজ্ঞানীদের অনুমান, বৃহস্পতি ও মঙ্গল গ্রহের মাঝখানে থাকা গ্রহাণু বেল্টে যেসব গ্রহাণুর অবস্থান, সেগুলোতে বরফ থাকতে পারে।
পৃথিবীর কেবল ৩৮ শতাংশ মঙ্গলের মাধ্যাকর্ষণ, যা ভ্রূণ বা ভ্রূণের বিকাশে প্রভাব ফেলতে পারে এবং এটি একটি শিশুর বৃদ্ধিকেও প্রভাবিত করতে পারে।