১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
দারফুরে সেনাবাহিনীর সঙ্গে আরএসএফের এখনো তীব্র লড়াই চলছে। সেনাবাহিনী বলেছে, তারা আল-ফাশের শহরের বাইরে আরএসএফের অবস্থানে বোমা হামলা চালিয়েছে।
সুদানের সেনাবাহিনী ও আরএসএফের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘাত মঙ্গলবার তৃতীয় বছরে গড়াল।
হামলার জন্য আধাসামরিক র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসকে (আরএসএফ) দায়ী করা হলেও সশস্ত্র এ গোষ্ঠীটি বলছে, তাদের বাহিনীর গায়ে কালি লাগাতেই এই হত্যাকাণ্ডের চিত্র মঞ্চস্থ হয়েছে।
বাড়ির কাছে খেলার সময় মাটিতে চাপা পড়ে থাকা পুরনো রকেট-চালিত গ্রেনেড বিস্ফোরণে শিশু দু’টির মৃত্যু হয়।
সুদানের সেনাবাহিনী ও র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের (আরএসএফ) মধ্যে চলমান যুদ্ধে হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়েছে।
নির্বাচিত বেসামরিক সরকারকে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত করা জেনারেলরা আরেকটি নির্বাচন আয়োজনের মাধ্যমে বৈধতা অর্জনের উদ্যোগ নিয়েছে।
দেশটির বেসামরিক ছায়া সরকার ও রাখাইন ভিত্তিক জাতিগোষ্ঠীর মিলিশিয়া বাহিনী আরাকান আর্মিও এই বিমান হামলার কথা জানিয়েছিল।
আসাদের রাশিয়া ছেড়ে এমন কোনো দেশ বা রাজ্যে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই, যেখান থেকে তাকে সিরিয়ায় ফেরত পাঠানো হতে পারে।