২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর পরিকল্পনায় যুদ্ধ-পরবর্তী ইউক্রেইনের সামরিক নিরাপত্তার নিশ্চিত করতে স্বেচ্ছায় একটি আন্তর্জাতিক বাহিনী গড়ে তোলার কথা বলা হয়েছে।
ইউরোপ, কানাডার নেতাদের ও ইউক্রেইনের প্রেসিডেন্টকে নিয়ে এক সম্মেলনের পর স্টারমার বলেন, ‘আমরা ইতিহাসের এক সন্ধিক্ষণে আছি।’
ইউরোজোনের দেশগুলোর নেতাদের সম্মেলনে যোগ দিতে যুক্তরাজ্য যাওয়ার পর ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী জেলেনস্কিকে উষ্ণ আলিঙ্গনের মাধ্যমে অভিবাদন জানান।
“স্যার লাউরি নিশ্চিত করেছেন মন্ত্রিপরিষদের কোনো বিধি আমি লঙ্ঘন করিনি; আমি আমার সম্পদ কোনো অনিয়ম করেছি, সেরকম কোনো প্রমাণ নেই,” লিখেছেন টিউলিপ।
বাংলাদেশে হাসিনা সরকারের পতন এবং তার পরের ঘটনাপ্রবাহ স্যার কিয়ার স্টারমারের জন্য দুটো মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ব্রিটিশ সরকারের আর্থিক সেবাবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির বিষয়ে ইতোমধ্যে তদন্তের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
“যদি তিনি সেটি না করেন, তবে তা হবে স্যার কিয়ার স্টারমারের জন্য অপ্রয়োজনীয় বিরক্তির কারণ,” লিখেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমটি।
“বাংলাদেশ যুক্তরাজ্যের ঘনিষ্ঠ মিত্র হলেও হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নিপীড়ন ও হামলা চলতে দেওয়া যায় না এবং বিষয়টি অবিলম্বে সর্বোচ্চ পর্যায়ে তোলা দরকার।”