১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৩০ মাঘ ১৪৩১
রোজায় যেসব পণ্যের চাহিদা লাফিয়ে বাড়তে দেখা যায়, সেগুলোর বাজার শান্ত রাখাটা সবসময়ই বড় চ্যালেঞ্জ। তাতে ভোজ্যতেল অবশ্যই পড়ে। রোজার আগ দিয়ে এর বাজারটাই এবার দেখা যাচ্ছে সবচেয়ে অস্থির।
এটি তার বাণিজ্য নীতি ঢেলে সাজানোর ক্ষেত্রে আরেকটি বড় পদক্ষেপ। সোমবার এই নতুন শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেবেন তিনি।
বিনিময় হার বাস্তবিক অর্থে বাজারভিত্তিক করা এবং পণ্য সরবরাহের বাজার ব্যবস্থাপনাকে এখনও চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন অর্থনীতিবিদরা।
“এই বন্দর দিয়ে প্রতিদিন ৫০ থেকে ৭০ ট্রাকে বিভিন্ন ধরনের ফল আমদানি হত। অতিরিক্ত শুল্কারোপ করার পর সেটি ২০ থেকে ২২ ট্রাকে এসে দাঁড়িয়েছে।”
“চলতি ও আর্থিক হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকলেও সার্বিক ব্যালেন্সে এখনো ঘাটতি রয়েছে। তাই স্বস্তির সঙ্গে অস্বস্তি রয়েছে।”
“ব্যবসা তো র্নিভর করে প্রেডিক্টেবলিটির ওপর। রিস্ক যতটা কম হয় নিশ্চয়তা তত বাড়ে। এখন অনেক বেশি অনিশ্চয়তার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি সবাই।”
২০ জানুয়ারি আরাকান আর্মির হেফাজত থেকে দুটি পণ্যবাহী জাহাজ মুক্তি পেয়েছিল। সেগুলো মালামাল খালাস করে ইয়াংগুনে ফিরে গেছে।
সর্বশেষ ৯ ডিসেম্বর ভোজ্য তেলের দাম বাড়ানো হয়। তখনো দাম বাড়ানোর আগ দিয়ে বাজার থেকে তেল উধাও হয়ে গিয়েছিল।