১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২ ফাল্গুন ১৪৩১
সূর্যের চেয়ে কয়েকগুণ বড় বিভিন্ন তারা জীবনের শেষ দিকে বিস্ফোরিত হয় ‘সুপারনোভা’ হিসেবে। এমন বিস্ফোরণ থেকে গঠিত হয় ব্ল্যাক হোল বা নিউট্রন তারা।
‘সুবারু’ নামের টেলিস্কোপ দিয়ে মহাকাশে এমন আরও উপাদান খুঁজে দেখার চেষ্টা করে আসছেন একদল জ্যোতির্বিদ। তবে, এখন পর্যন্ত শুধু আকাশের তিন শতাংশই খোঁজা সম্ভব হয়েছে।
অ্যান্ড্রোমিডা’র ব্ল্যাক হোলের কাছাকাছি থাকা গ্যাস ও ধুলাবালি কী ধরনের আচরণ করে থাকে, তা বুঝতে গবেষকরা কম্পিউটার সিমুলেশন ব্যবহার করেছেন।