ম্যাচটিতে ব্যক্তিগত ও দলগত কিছু পরিসংখ্যান তুলে ধরা হলো বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম-এর পাঠকদের জন্য।
>> কোপা আমেরিকায় নিরপেক্ষ ভেন্যুতে ১৩ বার বলিভিয়ার মুখোমুখি হয়ে এই নিয়ে ১১ ম্যাচ জিতল উরুগুয়ে; ড্র হয়েছে একটি এবং বলিভিয়া জয় পেয়েছে একবার। বলিভিয়ার একমাত্র জয়টি সেই ১৯৪৯ সালে, রিও দে জেনেইরোতে।
>> সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলিয়ে পাঁচ ম্যাচ পর জয়ের দেখা পেল উরুগুয়ে (৩ ড্র, ২ পরাজয়)। বলিভিয়ার বিপক্ষে এই ম্যাচেই আগের ৫ ম্যাচের চেয়ে বেশি জালের দেখা পেয়েছে তারা। উরুগুয়ের আগের জয়টি এসেছিল কলম্বিয়ার বিপক্ষে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে, ৩-০ গোলে।
>> কোপা আমেরিকায় টানা ১১ ম্যাচ হেরে চলেছে বলিভিয়া। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে এটিই তাদের টানা সবচেয়ে বেশি পরাজয়ের রেকর্ড। ২০১৫ আসরে সবশেষ হার এড়িয়েছিল তারা; একুয়েডরের বিপক্ষে জিতেছিল ৩-২ গোলে।
>> বলিভিয়ার বিপক্ষে গোলে ২২ বার শট নিয়েছে উরুগুয়ে; ২০১১ সালের পর থেকে কোপা আমেরিকায় দক্ষিণ আমেরিকার দলগুলোর মধ্যে যা সর্বোচ্চ।
>> তিন ম্যাচ পর জালের দেখা পেলেন এদিনসন কাভানি। গোলের জন্য ৭ বার শট নিয়ে ৩ বার লক্ষ্যে রাখতে পেরেছেন তিনি। জাতীয় দলের হয়ে কাভানি তার আগের গোলটি করেছিলেন কলম্বিয়ার বিপক্ষে, বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে।