একই সঙ্গে তাকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করেছে আদালত। জরিমানা না দিলে তাকে আরও এক বছর কারাভোগ করতে হবে।
রাজশাহীর সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জিয়াউর রহমান বুধবার দুপুরে এ রায় ঘোষণা করেন।
সাজাপ্রাপ্ত আসামি হলেন নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার চান্দাই গ্রামের আল-আমিন ওরফে আকিল।
২০১৬ সালে যখন মামলা হয় তখন তার বয়স ছিল ৬০ বছর।
আসামি আল-আমিন পলাতক আছেন।
দুই কিশোরী পরে আর না গেলে তাদের ধর্ষণের ভিডিও বিভিন্ন ব্যক্তির মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন আল-আমিন।
পরে এক কিশোরীর বাবা বড়াইগ্রাম থানায় নারী ও শিশুনির্যাতন দমন আইন এবং তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় মামলা করেন। পুলিশ তদন্ত করে নাটোরের আদালতে আল-আমিনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয়। নাটোরের আদালত থেকে তথ্য-প্রযুক্তি আইনের ধারার অংশটির বিচারের জন্য ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়। ঢাকা থেকে আবার রাজশাহীর সাইবার ট্রাইব্যুনাল গঠিত হলে সেখানে যায়।
পিপি বলেন, মামলায় নয়জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে রায় দিয়েছে আদালত। এটি শুধু ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার বিচার। ধর্ষণের জন্য নারী ও শিশুনির্যাতন দমন আইনে মামলার বিচার চলছে নাটোরের আদালতে। সেই মামলার রায় এখনও হয়নি।