এতদিন চুপ করেছিলেন স্থানীয়রা। চেয়ারম্যান আত্মগোপনে যাওয়ার পর মুখ খুলছেন তারা।
এদিকে প্রথম পর্যায়ে বেশি দামের আশায় চাষিরা অপক্ব লিচু বিক্রি করে দিচ্ছেন।
কৃষি কর্মকর্তা প্রদীপ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, জেলায় এবার পাঁচ হাজার হেক্টরের চেয়ে বেশি জমিতে লিচুর আবাদ হয়েছে। সেখানে প্রায় সাত লাখ লিচুগাছ রয়েছে। মাদ্রাজি, বেদানা ও চায়না-থ্রি জাতের লিচুর ফলন কিছুটা ভাল হলেও এবার বোম্বাই জাতের লিচুর ফলন খুবই কম হয়েছে।
করোনাভাইরাসের কারণে জেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় শহরের বড় মাঠে গড়ে তোলা হয়েছে এবারের ফল বাজার।