এতদিন চুপ করেছিলেন স্থানীয়রা। চেয়ারম্যান আত্মগোপনে যাওয়ার পর মুখ খুলছেন তারা।
খামারের উপ-পরিচালক সঞ্জয় রায় বলেন, উপজেলার কাকরাইদ এলাকায় তাদের এই খামারের ৩৪৫ একর জমির বেশির ভাগই জলাবদ্ধতা হয়ে গেছে। প্রায় এক মাস ধরে টানা বৃষ্টি আর পাহাড়ি পানি খামারের মধ্যে গুজা খাল ও বংশাই নদী দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
তিনি বলেন, শিগগির পানি না কমলে চারার বয়স বৃদ্ধি পেয়ে রোপণের অনুপযোগী হয়ে পড়বে। খামারের ৩৪৫ একর জমির মধ্যে ২৫০ একর প্লাবিত হয়েছে। ১০-১৫ দিনের মধ্যে পানি নেমে গেলে চারা রোপণ করে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা যাবে।
এই খামারে ৩৮৫ মেট্রিকটন বীজ উৎপাদনের লক্ষ্য রয়েছে বলে তিনি জানান।