এতদিন চুপ করেছিলেন স্থানীয়রা। চেয়ারম্যান আত্মগোপনে যাওয়ার পর মুখ খুলছেন তারা।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উম্মে হাবিবা শুক্রবার তাকে এই দণ্ড দেন।
সাজাপ্রাপ্ত মাহবুবুর রহমান পুলিশ সুপার কার্যালয়ে কর্মরত ছিলেন।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. নূরুল হাফিজ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা চলাকালে জেলা শহরের রশিদ কিশলয় বিদ্যায়তন কেন্দ্রে পরীক্ষার্থী স্ত্রীকে নকল সরবরাহের চেষ্টা করেন এএসআই মাহবুবুর রহমান।
“সে সময় ওই কেন্দ্রের দায়িত্বে ছিলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উম্মে হাবিবা। তিনি তাকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত তাকে নকল সরবরাহের অপরাধে এক মাসের দণ্ড দেয়।”
জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জসিম উদ্দিন ঘটনাস্থলে ছিলেন।