এতদিন চুপ করেছিলেন স্থানীয়রা। চেয়ারম্যান আত্মগোপনে যাওয়ার পর মুখ খুলছেন তারা।
বুধবার দুপুরে জেলার কাগমারি এমএম আলী কলেজ ও লায়ন নজরুল ইসলাম কলেজসহ কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্ররা এতে অংশ নেন।
শ্রমিকের মূল্য বৃদ্ধি ও ধানের দাম কম হওয়ায় মালেক এভাবে প্রতিবাদ করেন বলে জানিয়েছিলেন। এ ঘটনা দেশব্যাপী আলোচনার জন্ম দেয়।
ধান কাটায় অংশ নেওয়া কাগমারি এম এম আলী কলেজের ছাত্র সুজন বলেন, তারা গণমাধ্যমে খবর দেখে কৃষক মালেকের কষ্ট ভাগাভাগি করে নেওয়ার কথা ভাবেন। কয়েকজন বন্ধু এটা আলোচনা করলে আরও অনেকে তাদের সঙ্গে যোগ দেন।
এ ঘটনায় কৃষক মালেক খুশি হয়েছেন বলে তিনি জানান।
“ছাত্ররা যে আমার ক্ষেতের ধান কাইটা দিব এইটা আমার ধারণার বাইরে। আমি অনেক খুশি। ছাত্রগো জন্যে দুয়া করি।”