এতদিন চুপ করেছিলেন স্থানীয়রা। চেয়ারম্যান আত্মগোপনে যাওয়ার পর মুখ খুলছেন তারা।
সদর থানার ওসি দেলোয়ার হোসেন খান জানান, স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে উপজেলার মাখালডাঙ্গা গ্রাম থেকে মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
“নিহতের গায়ের রং ফর্সা। মুখে দাড়ি আছে। পরনে ছিল কালো জিন্স, খালি গা। আর হাত বাঁধা ছিল একটি গেঞ্জি দিয়ে। গুলির চিহ্ন পাওয়া গেছে তার পিঠে।”
ওসি বলেন, পরনের গেঞ্জি খুলে হাত বেঁধে তাকে পেছন থেকে গুলি করে ওই যুবককে হত্যা করা হয়েছে বলে তারা ধারণা করছেন।
তবে কারা কেন এই ঘটনা ঘটিয়েছে, সে বিষয়ে এখনও কোনো ধারণা পায়নি পুলিশ। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।