এতদিন চুপ করেছিলেন স্থানীয়রা। চেয়ারম্যান আত্মগোপনে যাওয়ার পর মুখ খুলছেন তারা।
বাদীর আইনজীবী মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, অধিদপ্তরের উপজেলা অফিস নির্মাণের জন্য ১৯৯৪ সালের ডিসেম্বর মাসে ৩০ শতাংশ জমি অধিগ্রহণ করা হয়।
“এর পাশে চেয়ারম্যান মুকুল বাড়ি বানিয়ে সরকারি জমিটি একটু একটু করে দখল করতে থাকেন। সরকারি জমিতে তিনি স্থাপনা নির্মাণেরও চেষ্টা করেন। পুলিশ ও উপজেলা প্রশাসন তাকে নিরস্ত করতে গেলে বাবা-ছেলে মিলে তাদের গালাগাল করেন।”
এ ঘটনায় গত ২০ নভেম্বর জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী মামলা করেন বলে জানান আইনজীবী মোয়াজ্জেম।
তিনি বলেন, মামলার পর দুই আসামি উচ্চ আদালত থেকে জামিন নেন। জামিনের মেয়াদ শেষে মঙ্গলবার নিম্ন আদালতে হাজির হয়ে তারা আবার জামিন আবেদন করেন।
“ময়মনসিংহের মুখ্য বিচারিক হাকিম ফজলে নাজির খোদা তাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।”