এতদিন চুপ করেছিলেন স্থানীয়রা। চেয়ারম্যান আত্মগোপনে যাওয়ার পর মুখ খুলছেন তারা।
সোমবার দুপুর থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত পাকুন্দিয়া পৌর এলাকায় এ নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে বলে জানিয়েছেন পাকুন্দিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কবীর উদ্দিন।
তিনি বলেন, পাকুন্দিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম রেণু ঈদগাহ মাঠে সোমবার কর্মী সমাবেশ ডাকেন। একই জায়গায় একই স্থানে যুগ্ম আহ্বায়ক মোতায়েম হোসেন স্বপনও পাল্টা কর্মীসভার ঘোষণা দেন।
“এ ঘটনায় আইন শৃংখলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।”
পাকুন্দিয়া থানার ওসি মোহাম্মদ সামসুদ্দীন জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।