ভালোবাসা দিবসে জায়েদ খান ফেইসবুকে লিখেছেন, “ভালোবাসায় ভরে থাকুক সবার জীবন। সবাইকে ভালোবাসা দিবসের শুভেচ্ছা।”
শিল্পী সমিতির নির্বাচনের পর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে কঠিন সময় পার করছেন জায়েদ; সোমবারও হাই কোর্টে ছুটতে হয়েছে তাকে। তবে এখনও হাসি ফোটেনি তার মুখে; নির্বাচনে হারলেও দুর্দিনে জায়েদের পাশেই থাকছেন মিশা।
পর পর দুই মেয়াদে চার বছর শিল্পী সমিতির নেতৃত্বে ছিলেন মিশা-জায়েদ; দু’জনের মধ্যে চমৎকার রসায়নের কথাও বিভিন্ন সময় তুলে এনেছেন জায়েদ।
২৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি সাংবাদিকদের বলেছিলেন, “মিশা সওদাগরের সঙ্গে আমার চার বছরের যাত্রা। আমার আর তার মধ্য দারুণ বোঝাপড়া। আমরা একে অপরের কাজের পাল্সটা বুঝতে পারি। তার জন্য খুবই মন খারাপ আমার।“
মিশা সওদাগরকে হারিয়ে শিল্পী সমিতি সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন ইলিয়াস কাঞ্চন; তবে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নিপুণ আক্তার না কি জায়েদ খান বসবেন-তার নিষ্পত্তি হবে হাই কোর্টে।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদকের চেয়ারে আপাতত বসতে পারবেন না; ওই পদে ‘স্থিতাবস্থা’ জারির যে আদেশ চেম্বার আদালত দিয়েছিল, তা বজায় রাখতে সোমবার নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
সেই সঙ্গে জায়েদ খানের রিট আবেদনে যে রুল জারি হয়েছিল, হাই কোর্টকে তা নিষ্পত্তি করতে বলেছে সর্বোচ্চ আদালত।