রোববার দামপাড়া পুলিশ লাইন মাঠে এ মহড়া অনুষ্ঠিত হয়।
যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের অ্যান্টিটেরোরিজম অ্যাসিসটেন্স (এটিএ) প্রোগ্রামের আওতায় চট্টগ্রাম নগর পুলিশের সোয়াট ও বোম্ব ডিস্পোজাল ইউনিটের সদস্যদের মাসব্যাপী সিআরটি ম্যানটরশিপ ও বিডিইউ ম্যানটরশিপ ট্রেনিং চলছে।
এর মধ্যে শনিবার দেশটির রাষ্ট্রদূত তাদের মহড়া পরিদর্শনে আসেন।
“পুলিশ হিসেবে আপনারা যে কাজ করেন তার জন্য যথেষ্ট ধন্যবাদ পান না।”
এসময় তিনি নিজেও পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন উল্লেখ করেন মিলার।
চট্টগ্রাম নগর পুলিশ কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর জানিয়েছেন, আগামীতেও এ ধরনের প্রশিক্ষণ অব্যাহত থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন রাষ্ট্রদূত। পাশাপাশি এ ধরনের প্রশিক্ষণ আরও উন্নত পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া যায় কিনা সেটিও তিনি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন।
ডগ স্কোয়াড যুক্ত হলে এ টিম আরও উন্নত হবে বলে মনে করেন সিএমপি কমিশনার।
তিনি জানান, সিএমপিতে সাইবার ফরেনসিক ল্যাব তৈরি হচ্ছে। জঙ্গিবাদ দমনের পাশাপাশি সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণেও নগর পুলিশের সক্ষমতা বাড়বে।
পরিদর্শনে রাষ্ট্রদূত ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের সিকিউরিটি অফিসার প্রেসটিনা ইউলিয়ামস, কাউন্টার টেরোরিজম পরামর্শক ক্রিস্টোফার উইনগার্ডসহ চট্টগ্রাম নগর পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
চট্টগ্রাম নগর পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার আসিফ মহিউদ্দিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, আগে জর্ডানে এ ধরনের প্রশিক্ষণ হয়েছিল। এর ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশেও হচ্ছে।
এ প্রশিক্ষণে সিএমপির সোয়াটের ২৬ জন এবং বোম্ব ডিস্পোজাল ইউনিটের ১৩ জন সদস্য প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন।