মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয় বলে হাসপাতালের সিনিয়র কনসালটেন্ট আবদুর রব জানিয়েছেন।
৮৬ বছর বয়সী কবীর চৌধুরীর হৃদরোগসহ বার্ধক্যজনিত শারীরিক নানা জটিলতা ছিল উল্লেখ করে ডা. রব জানান, গত শনিবার বিভিন্ন উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি।
তবে সোমবার রাতে তার নমুনা পরীক্ষায় করোনাভাইরাস পজিটিভ পাওয়া যায় বলে জানিয়েছেন তার বড় ছেলে শরাফুদ্দিন কবির আনিস।
কবীর চৌধুরী জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ছাড়াও বার কাউন্সিলের সদস্য এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৯১ সালে আনোয়ারা সংসদীয় আসন থেকে বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাও করেছিলেন তিনি।
মঙ্গলবার বাদ আছর আনোয়ারা উপজেলার বটতলী এলাকার পারিবারিক কবরস্থানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে তাকে দাফন করা হবে বলে তার ছেলে শরাফূদ্দিন জানিয়েছেন।
কবীর চৌধুরীর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান ও দলটির চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি শাহাদাত হোসেন।