বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথমে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলবে দক্ষিণ আফ্রিকা, যা আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ সুপার লিগের অংশ। এরপর হবে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ, সেটি আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ।
ওয়ানডে তিনটি হবে ১৮, ২০ ও ২৩ মার্চ। ৩১ মার্চ শুরু হবে প্রথম টেন্ট, দ্বিতীয় টেস্ট শেষ হওয়ার কথা ১২ এপ্রিল।
আইপিএলের জৈব সুরক্ষা বলয়ে ঢুকতে হলে আগে তিন দিনের বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে ক্রিকেটারদের। ভারতের অর্থের ঝনঝনানির এই টুর্নামেন্ট আগামী ২৬ মার্চ শুরু হয়ে চলবে ২৯ মে পর্যন্ত।
বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলার বিষয়টি ক্রিকেটারদের ওপর ছেড়ে দিয়েছে ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকা। আর এখানেই জাতীয় দলের প্রতি ক্রিকেটারদের দায়বদ্ধতার প্রসঙ্গ টেনেছেন এলগার।
“ক্রিকেটারদের উচিত ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকাকে একটা স্পষ্ট আভাস দেওয়ার, যে তারা টেস্ট খেলবেন নাকি আইপিএলে যাবেন। ক্রিকেটারদের ওপর সিদ্ধান্তটি নেওয়ার ভার ছেড়ে দেওয়ায় পরিস্থিতি খুব কঠিন হয়ে উঠেছে। তবে আমার মনে হচ্ছে, খেলোয়াড়দের আনুগত্য কোথায় সেটা এবার বোঝা যাবে।”
“তাদের অবশ্যই ভুলে যাওয়া উচিত হবে না যে টেস্ট ও ওয়ানডে ক্রিকেটই তাদের আইপিএলে নিয়ে গেছে। এছাড়া অন্য কোনো পথ নেই।”
আইপিএলে দক্ষিণ আফ্রিকার ১১ জন খেলোয়াড় দল পেয়েছেন, যাদের বেশিরভাগই জাতীয় দলের নিয়মিত মুখ।