শেষ টি-টোয়েন্টিতে শুক্রবার বাংলাদেশকে ২৭ রানে হারায় নিউ জিল্যান্ড। তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে কিউইরা জিতেছিল ৫২ রানে।
গত মাসে বাংলাদেশ সফরে এসে নাকানি-চুবানি খাওয়া অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে অনেক ভালো ছিল নিউ জিল্যান্ডের পারফরম্যান্স। দুটি ম্যাচ জয়ই শুধু নয়, প্রথম ম্যাচ ছাড়া অন্য দুটি ম্যাচে তারা লড়াইও করে দারুণ। বাংলাদেশকে যথেষ্টই বেগ পেতে হয় সিরিজ জিততে।
সফরের প্রথম ম্যাচের পর থেকেই নিউ জিল্যান্ড মানিয়ে নেয় দ্রুত। শেষ ম্যাচে সবকিছুর প্রায় পূর্ণতা দেখতে পেরে ল্যাথাম খুশি।
“শেষটা ভালোভাবে করতে পারা দারুণ ব্যাপার। আজকে আমরা যেভাবে সবকিছু একসঙ্গে মেলে ধরতে পেরেছি, যেভাবে আগের চার ম্যাচের শিক্ষাগুলো কাজে লাগাতে পেরেছি এবং প্রায় নিখুঁত পারফরম্যান্স দেখাতে পেরেছি, সবই দারুণ।”
দলের জন্য যেমন, তেমনি সফরটি ভালো কেটেছে ল্যাথামের নিজেরও। এই সিরিজের আগে প্রায় চার বছর নিউ জিল্যান্ডের হয়ে টি-টোয়েন্টি খেলেননি তিনি। ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি সবশেষ খেলেছেন প্রায় আড়াই বছর আগে। তারপরও এখানকার কঠিন কন্ডিশন ও উইকেটে সিরিজ সর্বোচ্চ ১৫৯ রান করে তিনি ম্যান অব দা সিরিজ হন যৌথভাবে নাসুম আহমেদের সঙ্গে।
শেষ ম্যাচে ৩৭ বলে ৫০ রানের ইনিংস খেলে তিনি ম্যান অব দা ম্যাচ। নিজের পারফরম্যান্স নিয়েও বাঁহাতি ব্যাটসম্যান শোনালেন ভালো লাগার কথা।
“ক্রিজে কিছুটা সময় কাটাতে পেরে ভালো লেগেছে। খুব বেশি টি-টোয়েন্টি আমি খেলিনি…এই কন্ডিশনে পথ খুঁজে বের করা, দেশের চেয়ে এখানে ভিন্ন কিছু করতে পারা ছিল সন্তুষ্টির।”