ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চট্টগ্রাম টেস্টের একাদশে এই পেসারের না থাকাটা বিস্ময় জাগিয়েছিল। ঢাকা টেস্টে ফিরে দেখালেন নিজের সামর্থ্য। প্রথম দিন তিনিই স্বাগতিকদের সেরা বোলার। ১৮ ওভারে ৪৬ রানে নেন ২ উইকেট।
আবু জায়েদ আপাতত খেলছেন শুধু এক সংস্করণে। সেখানেও মেলে না নিয়মিত খেলার সুযোগ। মাঝে মধ্যেই থাকতে হয় বাইরে। এই সময়ে নিজেকে কীভাবে অনুপ্রাণিত করেন আবু জায়েদ?
“অনুপ্রেরণা বলতে আমিই আমার অনুপ্রেরণা…আমি প্রতিদিনই আমার ফিটনেস নিয়ে কাজ করছি, আমার কাজগুলো এগিয়ে নিয়েছি। ওটিস গিবসনের সঙ্গে কথা বলেছি। উনি বলেছেন, তুমি অনেক ভালো শেইপে আছো, চেষ্টা করে যাও।”
“আমার বোলিংয়ে গতি একটু কম। তো এই গতি নিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে থাকতে হলে আমার অস্ত্র লাইন ও লেংথ। এটাই মাথায় থাকে যে, এখানে ভালো করতে আমার নিজের লাইন, লেংথে বোলিং করতে হবে। এছাড়া আমার কাছে দ্বিতীয় কোনো পথ নেই। মাথার ভেতর এই কথা ঢুকিয়ে বোলিং করি।”
গত বছর ফেব্রুয়ারিতে সবশেষ টেস্ট খেলেছিলেন আবু জায়েদ। এই পেসার মনে করেন, লম্বা বিরতির জন্যই ভুগতে হয়েছে শুরুতে।
“অনেক দিন পর খেলা শুরু হয়েছে এই জন্য হয়তো শুরুতে একটু এলোমেলো বোলিং হয়েছে। এই জায়গায় নিজেকে একটু নতুন, নতুন মনে হচ্ছিল। প্রায় এক বছর পর আবার টেস্ট খেলছি। খুব তাড়াতাড়ি নিজেকে মানিয়ে নিতে পেরেছি এটাই ভালো।”