মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সোমবারের প্রথম ম্যাচে ৩৮ রানে জেতে রাজশাহী। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ইভান্স জানান, ক্যারিয়ারের প্রথম টি-টোয়েন্টি সেঞ্চুরি তার কাছে সব সময় স্পেশাল হয়ে থাকবে।
“শেষ ম্যাচগুলোতে তেমন একটা রান করতে না পারায় এই ম্যাচে আমার সুযোগ প্রাপ্য ছিল না। তারপরও কোচ ও দলের মালিক আমাকে সুযোগ দেওয়ায় আমি তাদের কাছে কৃতজ্ঞ।”
“এখানে আসার পর মাত্র গতকালই প্রথমবারের মতো অনুশীলনে ভালো অনুভব করি। আফগানিস্তান প্রিমিয়ার লিগ ও টি-টেন লিগের পর খেলায় কিছুটা বিরতি নিয়ে বিয়ে করি। তাই কোনো ছন্দ নিয়ে এখানে আসিনি।”
ঢাকা ডায়নামাইটসের বিপক্ষে ১০ রান দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করেন ইভান্স। পরের চার ইনিংসে করেন অপরাজিত ১, শূন্য, ২ ও শূন্য রান। কুমিল্লার বিপক্ষে ৬২ বলে খেলেন অপরাজিত ১০৪ রানের দারুণ ইনিংস। এই সংস্করণে তার আগের সেরা ছিল ৯৬।
দ্রুত তিন সঙ্গীকে হারানো ইভান্স ইনিংসের শুরুতে ছিলেন সাবধানী। ক্রিজে রায়ান টেন ডেসকাটেকে পাওয়ার পর একটু একটু করে বের হয়ে আসেন খোলস ছেড়ে। ৪০ বলে পঞ্চাশ ছোঁয়ার পর চড়াও হন বোলারদের ওপর। সে সময় প্রথম মাথায় আসে সেঞ্চুরির ভাবনা।
“যখন পেসাররা আক্রমণে ফিরে তখন প্রথম সেঞ্চুরির কথা ভাবি। আমরা যেখানে থাকতে চেয়েছিলাম তখনও সেখান থেকে কিছুটা পিছিয়ে ছিলাম। আমি আর টেন ডেসকাটে কথা বলি আর ঠিক করি এখন বোলারদের ওপর চড়াও হতে হবে, ভালো একটা সংগ্রহ গড়তে হবে।”