দিনের দ্বিতীয় ওভারে লাহিরু কুমারাকে টানা তিন বাউন্ডারি মেরে ডানা মেলেন তামিম। থামেন ৪৬ বলে পঞ্চাশ ছোঁয়ার পর ৫২ করে। নিজের ইনিংস বড় করতে না পারার আক্ষেপ কম, দলের ইনিংসের সুর বেধে দেওয়ার খুশিটাই বেশি তামিমের।
“আমি যে পরিকল্পনা করে খেলছিলাম, আমার মনে হয়েছিল, যদি ইতিবাচক শুরু করি, তাহলে ওরা চাপে পড়ে যাবে। এটাই হয়েছে। যে পরিকল্পনা আমি করেছি, সেটা কাজে লেগেছে। ওদের মূল বোলারদের ওপর চড়াও হতে চেয়েছিলাম। আমি সফলভাবেই তা করেছি।”
৯.৩ ওভারে পঞ্চাশ ছোঁয় বাংলাদেশের স্কোর। তামিম ফেরার সময়ে ১৫.৫ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১ উইকেটে ৭২ রান। ভালো শুরুর পর আর পিছনে তাকাতে হয়নি স্বাগতিকদের।
“প্রথম বল থেকে আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের ফলে ওরা এমন পরিস্থিতিতে পড়ে, যেখানে আমরা ওদের দেখতে চেয়েছিলাম। সত্যি কথা বলতে, একটা পর্যায়ে তারা বুঝতে পারছিল না কোথায় বল করবে। আমাদের পরিকল্পনা ছিল আক্রমণ করার। আমরা সেটাতে সফল।”