১০ টেস্ট খেলুড়ে দেশের আটটিই এখন ব্যস্ত টেস্ট সিরিজে। বাকি দুই দেশের একটি, দক্ষিণ আফ্রিকাও মাঠে নামছে দিন দশেক পর। শুধু বাংলাদেশকে অপেক্ষায় থাকতে হবে আরও প্রায় মাস দুয়েক। সেই মার্চে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর থেকেই মাঠের বাইরে সময় কাটছে বাংলাদেশ দলের।
অপেক্ষার যন্ত্রণা এখন পোড়াতে শুরু করেছে হাথরুসিংহেকেও। খেলার উপায় নেই বলে জানালেন অসহায়ত্বও। তবে বাংলাদেশ কোচ বিরতিটাকে কাজে লাগাতে চান ইতিবাচকভাবে।
“পরিস্থিতিটা আদর্শ নয়, তবে ম্যাচ না থাকলে কী-ই বা আর করার আছে! আমরা পরিকল্পনা অনুযায়ী অনুশীলন করার চেষ্টা করছি। ম্যাচ কন্ডিশনের মতো করে খেলা, অনুশীলনের শেষ দিকে ম্যাচ খেলা…। আমরা ইতিবাচকভাবেই নিচ্ছি। সময় যেহেতু আছে, প্রস্তুতি খুব ভালো করে নিতে চাই।”
ইংল্যান্ড সিরিজের জন্য বাংলাদেশের কন্ডিশনিং ক্যাম্প শুরু হয়েছে গত ২০ জুলাই। এখনও চলছে ফিটনেস ঝালাই। হাথুরুসিংহে জানালেন, আগামী ২০ অগাস্ট থেকে শুরু হবে স্কিল ট্রেনিং। ব্যাটিং, বোলিং আর ফিল্ডিং ঝালিয়ে নেওয়া।
ইংল্যান্ড সিরিজের আগে বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) একটি-দুটি রাউন্ডও খেলবে ক্যাম্পের ক্রিকেটাররা। এসবেই সারতে হবে প্রস্তুতি।