শেষ তিন ওভারে নেদারল্যান্ডসের প্রয়োজন ছিল ৩৯ রান। তাসকিনের করা তার দুই ওভারে ১৪ রানের বেশি নিতে পারেনি আইসিসির সহযোগী দেশটি।
নিজের শেষ দুই ওভারে তাসকিন আহমেদের প্রতিটি বলই ছিল ফুল লেংথে। তার এই দক্ষতায় মুগ্ধ বোরেন, “তাসকিন তো কোনো ইয়র্কার মিসই করে না!”
“আমাদের অভিজ্ঞতার কোনো ঘাটতি ছিল না। যখন আর চার ওভার বাকি ছিল তখন ক্রিজে ছিল টম কুপার আর রোয়েলফ ফন ডার মারউই। ক্রিজে সবচেয়ে অভিজ্ঞরাই তখন ছিল।”
তাসকিন যখন ১৮তম ওভারটি করতে আসেন তখন ক্রিজে ছিলেন নেদারল্যান্ডসের সবচেয়ে বড় ব্যাটিং ভরসা টম কুপার। অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকেটে নিয়মিত খেলা এই অভিজ্ঞ ক্রিকেটারও সুবিধা করতে পারেননি তাসকিনের বলে।
৪ ওভার বল করে উইকেটশূন্য থাকলেও মোটে ২১ রান দেন তাসকিন। তার শেষ দুই ওভারে কোনো চার পাননি ডাচ ব্যাটসম্যানরা। প্রথম দুই ওভারে একটি করে চার আসে। তার একটি হয় স্টেফান মাইবার্গের ব্যাটের কানায় লেগে, অন্যটি আল আমিন হোসেনের মিস ফিল্ডিংয়ে।