এছাড়া তিনটি ক্যাটাগরিতে আরও দুই ব্যক্তি এবং একটি প্রতিষ্ঠানকে এই পুরস্কারের জন্য চূড়ান্তভাবে মনোনীত করে আদেশ জারি করেছে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়।
‘বন্যপ্রাণী বিষয়ক শিক্ষা, গবেষণা ও সংরক্ষণ কাজে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠান’ ক্যাটাগরিতে যৌথভাবে মনোনীত হয়েছে র্যাব এবং নওগাঁ ইনিশিয়েটিভস ফর সোসাইটি হ্যারিটেজ অ্যান্ড ন্যাচার (নিশান)।
‘বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা, খ্যাতিমান গবেষক, বিজ্ঞানী, বন্যপ্রাণী সংরক্ষণবাদী ব্যক্তি’ ক্যাটাগরিতে পুরস্কার পাচ্ছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ মনিরুল হাসান খান।
আর ‘বন ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ, গণসচেতনতা সৃষ্টির কাজে নিবেদিত ব্যক্তি’ ক্যাটাগরিতে রাজশাহীর পুঠিয়ার ভালুকগাছি গ্রামের মো. হামিদ মাস্টার এবার পদক পাচ্ছেন।
ইতোমধ্যে হামিদ মাস্টারের এক একর জমির আম বাগানটি অতিথি পাখির নিবাস হিসাবে পরিচিতি পেয়েছে।
পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রত্যেক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে দুই ভরি (২৩.৩২ গ্রাম) ওজনের স্বর্ণের বাজারমূল্যের সমপরিমাণ নগদ অর্থ ও ৫০ হাজার টাকার চেক দেওয়া হবে।
বন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, আগামী ১৫ জুন বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মনোনীতদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন।
বিরল, বিপদাপন্ন, বিলুপ্তপ্রায় উদ্ভিদ ও বন্যপ্রাণির প্রজাতি সংরক্ষণে বিশেষ অবদানের জন্য ২০১০ সালে প্রথম এ পুরস্কার চালু করে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়।